নতুন রোমান্টিক ভালবাসার গল্প 2021 (New romantic love story 2021).সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেড়ী হওয়ায় আর ব্রেক-ফাস্ট করা হলো না। না খেয়েই ক্যাম্পাছের দিকে রওনা দিলাম। ক্যাম্পাছে পৌছাতেই তারিকুলের সাথে দেখা। এই একটা মানুষই এখন আমার একটু কেয়ার করে। কি রে ভাই! কি খবর? এইতো ভাই ভালো। তোর? (তারিকুল) হুম আমিও ভালো। আচ্ছা তারিকুল তুই কারো সাথে প্রেম করিস না কেন?(রোমান্টিক ভালোবাসার ছোট গল্প) ভাই আজকাল প্রেম ভালোবাসা বলতে কিছুই নেই রে। যা আছে সব সার্থ উশুল করার একটি প্রক্রিয়া। এখানে সত্যকারের ভালোবাসার কোন দামই নেই। (তারিকুল) তবুও তোর এমন একজনকে খোজা উচিৎ ছিলো যে তোর কেয়ার করবে, তোকে ভালোবাসবে, তোর সুখ-দুঃখের ভাগিদার হবে।
নতুন রোমান্টিক ভালবাসার গল্প 2021 | New romantic love story 2021
আমার সুখ-দুঃখের ভাগিদার তো তুই আছিস ভাই! (তারিকুল) দেখ তবুও তোর উচিৎ কারো সাথে ঘড় বাধা। আমার এটাই একমাত্র তোকে তোর এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারবে।(রোমান্টিক ভালবাসার গল্প) কিন্তু ভাই আজকাল কাউকে বিশ্বাস করতে খুব কষ্ট হয়। আর জানিস তো বিশ্বাস জিনিসটা নষ্ট হলে কতটা কষ্ট লাগে। (তারিকুল) আরে ভাই এমনোতো কেউ থাকতে পারে যে তোকে তার জীবন থেকেও বেশি ভালোবাসে! হা হা হা। নেই রে ভাই! আমার জীবনে এমন কেউ নেই (তারিকুল) চল আমার সাথে। (কষ্টের লাভ স্টোরি) কই যাবি! (তারিকুল) আগে চলতো।
এরপর ক্যাম্পাছে শিউলিকে খুজতে লাগলাম। ঐ তো শিউলি। ঐ শিউলি দাড়াও। আমার সাথে তারিকুলকে দেখে শিউলি অপ্রস্তুত হয়ে গেল। কিছুটা লজ্জা পাচ্ছে তা ওকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আমি তারিকুলকে নিয়ে শিউলিের কাছে গেলাম। হুমম শিউলি কাল আমাকে যে কথাগুলো বলেছিলে তা এখন তারিকুলকে বলে ফেলো। শিউলি লজ্জায় মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে। তাই দেখে আমি বললাম, চল তারিকুল শিউলি মনে হয় তোকে কিছু বলবে না! (শিউলি শুনিয়ে আমি তারিকুলকে নিয়ে হাটতে শুরু করলাম)
New romantic love story 2021
এই বার শিউলি মুখ খুললো ভাইয়া আমার খুব লজ্জা করছে! (শিউলি এসব বিষয়ে চুপ থাকলে তার জন্য অনেক বড় কিছু হাড়াতে হয়। তাই বলছি তারাতারি বলে ফেলো। আমি ঐ সাইডে যাচ্ছি তুমি ওর সাথে কথা বলে দুজন একসাথে এসো। আমি শিউলি আর তারিকুলকে কথা বলার সুযোগ করে দিয়ে আসলাম। কিছু বলবেন! (তারিকুল) হুম বলবো। (শিউলি) কি বলবেন বলুন? (তারিকুল) আসলে (শিউলি) হুম বলুন? (তারিকুল) তারিকুল আমি তোমাকে ভালোবাসি। (শিউলি) কিহ!! তুমি তো আমাকে ঠিক ভাবে চিনোও না। আর আমি তো তোমার নামটাও আজই জানলাম! কি ভাবে হলো এসব! (তারিকুল)
আসলে তোমায় প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায়। তারপর তোমায় ফলো করতে শুরু করি। তুমি সবার থেকে আলাদা এবং খুব ভালো তাই তোমায় ভালোবেসে ফেলি (শিউলি) আবেগ! এসব আবেগ ছাড়া আর কিছুই নয়। কিছু দিন আমার সাথে থাকলে এ আবেগ আর থাকবে না। আমার বেপারে জানার আগ্রহকেই তুমি ভালোবাসা বলছো। একে অপরের মনের কথা বুঝতে পারার শক্তিকেও ভালো বন্ধুত্ব বলে আর ভালোবাসা তও আরো গভীর একটা প্রক্রিয়া। (তারিকুল)
WOW! আমি আবার তোমার উপর লাড্ডু হয়ে গেলাম। আচ্ছা যাও ভালোবাসার নাম দিলাম না অন্তত্য তোমাকে বোঝার সুযোগ দাও। তারপর বাকিটুকু দেখাযাবে। (শিউলি) হুম ঠিক আছে আজ থেকে আমরা বন্ধু। এখন চলো মাসুদ বসে আছে। (তারিকুল) এরপর ওরা আমার কাছে আসলো। (ইসলামিক রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প) কিরে তারিকুল! তাহলে মনের মানুষ পেয়ে গেলি! না রে এখনো অনেক বড় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে তোমার বোনকে। (তারিকুল) আরে আমার বোন ঠিকই করে নিবে কোন ব্যাপার না। কি বলো শিউলি! জ্বি ভাইয়া।
তারপর একসাথে বসে কিছুক্ষন কথা বললাম। জানতে পারলাম শিউলি সম্পর্কে। বড়লোকের মেয়ে কিন্তু অহঙ্কার নেই, আমাদের মতোই স্বাধারণ জীবন-যাপন করতে ভালোবাসে। কিছুক্ষন কথা বলার পর তারিকুল একটা দরকারের ফলে আমাদের মাঝথেকে উঠে গেলো। তখন আমি আর শিউলি। তা ব্যাপার কতদুর! আর বইলেন ভাইয়া! আপনার বন্ধু আস্ত একটা খাটাশ। এতো ভালোবাসি তবুও বিশ্বাস করতেই চায় না। না পেরে বন্ধু হয়ে থাকতে হচ্ছে। (শিউলি) ওর বন্ধুত্বটাই অনেক। আর হ্যা ওর মনে জায়গা করার সকল সুযোগ আমি করে দিব। চিন্তা নাই। ধন্যবাদ ভাইয়া। (শিউলি)
রোমান্টিক ভালবাসার গল্প
নতুন রোমান্টিক ভালবাসার গল্প 2021
শোনো একটা কথা! তোমার ফলে যদি কোনো কারনে আমার ভাইটা কষ্ট পায় তবে আমি কিন্তু তোমায় ক্ষমা করবো না। ভাইয়া আমার উপর বিশ্বাস রাখতে পারেন। আমি এমন কোনো কাজ করবো না যাতে ও কষ্ট পায়। (শিউলি) হুম ধন্যবাদ (তারপর আমি শিউলিকে তারিকুলের পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে সব বলতে লাগলাম) এরি মধ্যে তারিকুল চলে আসলো। (New romantic love story 2021) ভাই এইটা রাখ (তারিকুল) মোবাইল কেন? ভাই তোকে অনেক মিস করি। রাখ না ভাইয়েদ দেওয়া একটা জিনিস! (তারিকুল) আচ্ছা ঠিক আছে দে।
তারিকুল ফোনটায় নিজের নাম্বার করে দিলো। তারপর শিউলিও আমার নাম্বার নিলো।তারপর তিনজনে কিছুক্ষন গল্প করে তারপর আমি আর তারিকুল ক্লাছে গেলাম আর শিউলি নিজের ক্লাছে গেলো। ক্লাস শেষ করে বাড়ী ফিড়লাম। বাড়ীর ভিতরে ঢুকতেই ঠাসসসসসস তোকে কতো বিশ্বাস করতাম আর তুই আমার মেয়েটাকে ঠকাচ্ছিস। তোকে বলেছিলাম তোর যা লাগে সব নিয়ে নে কিন্তু আমার মেয়েটাকে কষ্ট দিস না। কিন্তু তুই এতোটা নিচ আগে জানতাম না। (লিমার বাবা) বাবা আমার অপরাধ!
এমন ভাব দেখাচ্ছিস যেন কিছুই জানিস না! এটা কি? (বলেই আমাকে একটা ছবি দেখালো যেখানে শিউলি আমায় জড়িয়ে ধরেছে) আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম। শিউলি কখনোই আমার এতোটা কাছে আসে নি। আর ওকে তো আমি বোন মনে করি। বাবা বিশ্বাস করেন এগুলোর কিছুই সত্য না ঠাসসসসসস
আমি নিজেও আজ তোকে এই মেয়েটার সাথে দেখেছি। আবার মিথ্যা বলছিস লজ্জা করে না! তোকে বিশ্বাস করে আমার মেয়েটাকে তোর হাতে তুলে দেওয়াই ছিল আমার সব চেয়ে বড় ভুল। আমি নিজেই আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করে দিলাম। তোকে বিশ্বাস করে আমার বাড়ী ঠায় দেওটাও ছিল আমার ভুল। আরে তোর বাবা-মা তো অনেক ভালো ছিলেন তুই এমন কেমনে হলি! (লিমার বাবা) বাবা ওকে তুমি কিছু বলবে না। ভালো হোক, খারাপ হোক ও আমার স্বামী। ওকে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে। (লিমা)
দেখ! দেখ! আমার মেয়েটাকে দেখ। তোকে কত্তটা ভালোবাসে। তবুও তুই কি করে ওকে ঠকাচ্ছিস! (লিমার বাবা) বাবা ওকে যদি তুমি আর একটা কথা বলো তো আমি ওকে নিয়ে এই বাড়ী থেকে বেড়িয়ে যাবো (লিমা) যতটা না কষ্ট হচ্ছে লিমার বাবার কথায় তার চেয়ে বেশী অবাক হচ্ছি লিমার আচরনে। লিমা আমার হাতটা ধরে রুমে নিয়ে গেল। রুমে এসেই দরজা আটকে দিলো। কিরে ছোটলোকের বাচ্চা! কেমন লাগলো আজকের অভিনয়? (লিমা) লিমার উপর এতোটাই রাগ উঠে গেলো য
0 Comments